
ওয়ারেন, ২১ এপ্রিল : গতকাল রবিবার শিবমন্দির, মিশিগানে এক মনোমুগ্ধকর নববর্ষ উদযাপনের সাক্ষী থাকলো গোটা মিশিগান প্রবাসী বাঙালি সমাজ। দুপুর ২টায় শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে বৈশাখী মেলা থেকে রাত অবধি চলা সাংস্কৃতিক উৎসবে মুগ্ধ হয়ে পড়েন অগনিত দর্শক। এবারের বৈশাখী মেলার থিম ও স্টেজ সাজিয়েছিলেন বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী অলক চৌধুরী, যা দর্শকদের প্রশংসা কুড়িয়েছে।
বিকাল ৫টায় শুরু হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা, যা এবারের অনুষ্ঠানের একটি বিশেষ আকর্ষণ ছিল। এরপর পরেই শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, যার মূল আকর্ষণ ছিল ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান। এই অনবদ্য আয়োজনের সঞ্চালনা ও পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন শিবমন্দিরের প্রিস্ট পূর্ণেন্দু চক্রবর্তী অপু।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে স্থান সংকুলানের অভাবে অনেকেই কার্পেটে বসে অনুষ্ঠান উপভোগ করেন, যা প্রমাণ করে এই আয়োজনে মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। পটচিত্র প্রদর্শনী ছিল এই অনুষ্ঠানের প্রাণ। জনপ্রিয় শিল্পী পৃথা দেব ও তাঁর দল–অতুল দস্তিদার, অরুপ পুরকায়স্থ, জিতেন দেব, পরেশ দেবনাথ, অসিত বরন চৌধুরী, ঝন্টু দাশ, চিনু মৃধা, চন্দনা বানার্জী, সুস্মিতা চৌধুরী, নীলিমা রায়, চম্পা পুরকায়স্থ, রাজশ্রী শর্মা, সঙ্গীতা পাল, রুপাঞ্জলী দাশ–একত্রে মঞ্চ মাতিয়ে তোলেন। বাঙ্গালীর সুপ্রাচীন ও বিলুপ্ত এই “পটচিত্র” সংস্কৃতি যেন ফিরে ফেল নতুন প্রাণ।

অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন অপূর্ব চৌধুরী, শর্মী চক্রবর্তী, জয়ীতা নন্দী, অজিত দাশ, পৃথা দেব। নৃত্য পরিবেশন করেন আদ্রিতা হালদার, অতসী দাস, মৃত্তিকা সরকার এবং অর্পিতা সেন। নটরাজ শিল্পী গোষ্ঠীর শিল্পীরা পরিবেশন করেন দুটি সমবেত নৃত্য ও সঙ্গীত। এতে অংশ নেন অজিত দাশ, রতন হালদার, অতুল দস্তিদার, দিপক দেব, স্বদেশ রঞ্জন সরকার, ঝন্টু দাশ, চিনু মৃধা, নিলীমা রায়, সঙ্গীতা পাল, সুস্মিতা চৌধুরী, সুপর্না চৌধুরী, রাজশ্রী শর্মা, গৌরী আচার্য্য বেবী, রুপাঞ্জলী চৌধুরী, প্রতিভা কপালী, শর্মী চক্রবর্তী।

কবিতা আবৃত্তি করেন চন্দনা বানার্জী এবং অজিত দাশ। অলক চৌধুরী পরিবেশন করেন শিবমন্দিরের আত্মকথা এবং অসিত বরন চৌধুরী উপহার দেন যন্ত্র সঙ্গীত।

অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন সৌরভ চৌধুরী, অন্তরা অন্তি, নীলিমা রায়, এবং রাজশ্রী শর্মা। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন শিবমন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট দার্শনিক ও নিউরোলজিস্ট ডাঃ দেবাশীষ মৃধা ও চিনু মৃধা, যারা বাঙালিয়ানা ও মানবিক মূল্যবোধের গুরুত্ব তুলে ধরেন।

শিবমন্দিরের এই আয়োজনে নববর্ষ শুধু একটি উৎসব নয়, হয়ে উঠেছে এক আন্তরিক মিলনমেলা এবং প্রবাসে বাঙালি সংস্কৃতির গর্বিত বহিঃপ্রকাশ।

বিকাল ৫টায় শুরু হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা, যা এবারের অনুষ্ঠানের একটি বিশেষ আকর্ষণ ছিল। এরপর পরেই শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, যার মূল আকর্ষণ ছিল ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান। এই অনবদ্য আয়োজনের সঞ্চালনা ও পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন শিবমন্দিরের প্রিস্ট পূর্ণেন্দু চক্রবর্তী অপু।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে স্থান সংকুলানের অভাবে অনেকেই কার্পেটে বসে অনুষ্ঠান উপভোগ করেন, যা প্রমাণ করে এই আয়োজনে মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। পটচিত্র প্রদর্শনী ছিল এই অনুষ্ঠানের প্রাণ। জনপ্রিয় শিল্পী পৃথা দেব ও তাঁর দল–অতুল দস্তিদার, অরুপ পুরকায়স্থ, জিতেন দেব, পরেশ দেবনাথ, অসিত বরন চৌধুরী, ঝন্টু দাশ, চিনু মৃধা, চন্দনা বানার্জী, সুস্মিতা চৌধুরী, নীলিমা রায়, চম্পা পুরকায়স্থ, রাজশ্রী শর্মা, সঙ্গীতা পাল, রুপাঞ্জলী দাশ–একত্রে মঞ্চ মাতিয়ে তোলেন। বাঙ্গালীর সুপ্রাচীন ও বিলুপ্ত এই “পটচিত্র” সংস্কৃতি যেন ফিরে ফেল নতুন প্রাণ।

অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন অপূর্ব চৌধুরী, শর্মী চক্রবর্তী, জয়ীতা নন্দী, অজিত দাশ, পৃথা দেব। নৃত্য পরিবেশন করেন আদ্রিতা হালদার, অতসী দাস, মৃত্তিকা সরকার এবং অর্পিতা সেন। নটরাজ শিল্পী গোষ্ঠীর শিল্পীরা পরিবেশন করেন দুটি সমবেত নৃত্য ও সঙ্গীত। এতে অংশ নেন অজিত দাশ, রতন হালদার, অতুল দস্তিদার, দিপক দেব, স্বদেশ রঞ্জন সরকার, ঝন্টু দাশ, চিনু মৃধা, নিলীমা রায়, সঙ্গীতা পাল, সুস্মিতা চৌধুরী, সুপর্না চৌধুরী, রাজশ্রী শর্মা, গৌরী আচার্য্য বেবী, রুপাঞ্জলী চৌধুরী, প্রতিভা কপালী, শর্মী চক্রবর্তী।

কবিতা আবৃত্তি করেন চন্দনা বানার্জী এবং অজিত দাশ। অলক চৌধুরী পরিবেশন করেন শিবমন্দিরের আত্মকথা এবং অসিত বরন চৌধুরী উপহার দেন যন্ত্র সঙ্গীত।

অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন সৌরভ চৌধুরী, অন্তরা অন্তি, নীলিমা রায়, এবং রাজশ্রী শর্মা। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন শিবমন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট দার্শনিক ও নিউরোলজিস্ট ডাঃ দেবাশীষ মৃধা ও চিনু মৃধা, যারা বাঙালিয়ানা ও মানবিক মূল্যবোধের গুরুত্ব তুলে ধরেন।

শিবমন্দিরের এই আয়োজনে নববর্ষ শুধু একটি উৎসব নয়, হয়ে উঠেছে এক আন্তরিক মিলনমেলা এবং প্রবাসে বাঙালি সংস্কৃতির গর্বিত বহিঃপ্রকাশ।
