
ওয়ারেন, ১৫ জুন: সিলেট মহানগরী পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার অমূল্য চৌধুরীর কন্যা অতসি চৌধুরী হ্যামট্রাম্যাক হাই স্কুল থেকে সর্বোচ্চ জিপিএ ৪ পেয়ে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেছেন। মেধাবী এই শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব মিশিগানে, যেখানে তিনি বায়োমেডিক্যাল সায়েন্স নিয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করবেন।

এই সাফল্য উদযাপন করতে গতকাল রবিবার রাতে ওয়ারেন শহরের একটি রেস্টুরেন্টে আয়োজন করা হয় এক গ্র্যাজুয়েশন সেরিমনি ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার। সন্ধ্যা ৬টা থেকে শুরু হয়ে রাত ১১টা পর্যন্ত চলে এই আয়োজন। এতে অংশ নেন অমূল্য চৌধুরীর আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব এবং কমিউনিটির বিভিন্ন স্তরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
অনুষ্ঠানে ছিল নাচ, গান ও আনন্দমুখর পরিবেশ। অতিথিদের জন্য ছিল আকর্ষণীয় নৈশভোজ এবং সবশেষে ছিল কেক কাটার আয়োজন। অতসি তাঁর মা-বাবা ও উপস্থিত অতিথিদের সঙ্গে কেক কাটেন এবং স্নাতকজীবনের প্রথম সাফল্যের মুহূর্তটি উদযাপন করেন।
অতসির শিক্ষাজীবনের শুরু সিলেটের খ্যাতনামা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্কলার্সহোম থেকে, যেখানে তিনি অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। এরপর আমেরিকায় এসে হ্যামট্রাম্যাক হাই স্কুলে নবম গ্রেডে ভর্তি হন এবং ধাপে ধাপে সাফল্যের শিখরে পৌঁছান।

অমূল্য চৌধুরীর তিন কন্যার মধ্যে অতসি দ্বিতীয়। তাঁর বড় বোন বৃত্তা চৌধুরী ও জামাতা অপূর্ব সাহা দু’জনই ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান ডিয়ারবন থেকে ইনফরমেশন অ্যান্ড টেকনোলজিতে মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন। ছোট বোন অদিতি বর্তমানে নবম গ্রেডে অধ্যয়নরত।
অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিরা অতসির মেধা, শিষ্টাচার ও উচ্চাকাঙ্ক্ষার প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতে তার উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কামনা করেন। অনুষ্ঠানে অতসি সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আশীর্বাদ কামনা করেন।

এই সাফল্য উদযাপন করতে গতকাল রবিবার রাতে ওয়ারেন শহরের একটি রেস্টুরেন্টে আয়োজন করা হয় এক গ্র্যাজুয়েশন সেরিমনি ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার। সন্ধ্যা ৬টা থেকে শুরু হয়ে রাত ১১টা পর্যন্ত চলে এই আয়োজন। এতে অংশ নেন অমূল্য চৌধুরীর আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব এবং কমিউনিটির বিভিন্ন স্তরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
অনুষ্ঠানে ছিল নাচ, গান ও আনন্দমুখর পরিবেশ। অতিথিদের জন্য ছিল আকর্ষণীয় নৈশভোজ এবং সবশেষে ছিল কেক কাটার আয়োজন। অতসি তাঁর মা-বাবা ও উপস্থিত অতিথিদের সঙ্গে কেক কাটেন এবং স্নাতকজীবনের প্রথম সাফল্যের মুহূর্তটি উদযাপন করেন।
অতসির শিক্ষাজীবনের শুরু সিলেটের খ্যাতনামা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্কলার্সহোম থেকে, যেখানে তিনি অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। এরপর আমেরিকায় এসে হ্যামট্রাম্যাক হাই স্কুলে নবম গ্রেডে ভর্তি হন এবং ধাপে ধাপে সাফল্যের শিখরে পৌঁছান।

অমূল্য চৌধুরীর তিন কন্যার মধ্যে অতসি দ্বিতীয়। তাঁর বড় বোন বৃত্তা চৌধুরী ও জামাতা অপূর্ব সাহা দু’জনই ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান ডিয়ারবন থেকে ইনফরমেশন অ্যান্ড টেকনোলজিতে মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন। ছোট বোন অদিতি বর্তমানে নবম গ্রেডে অধ্যয়নরত।
অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিরা অতসির মেধা, শিষ্টাচার ও উচ্চাকাঙ্ক্ষার প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতে তার উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কামনা করেন। অনুষ্ঠানে অতসি সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আশীর্বাদ কামনা করেন।