
মৌলভীবাজার, ১০ আগস্ট : কুলাউড়া উপজেলার ছোট্ট গ্রাম পালগ্রামে জন্মেছিলেন নীলিমা রানী নাথ। এক সাধারণ পরিবারের মেয়ে, কিন্তু স্বপ্ন ছিল অসাধারণ,পদার্থবিজ্ঞানের গভীরে প্রবেশ করে নতুন কিছু আবিষ্কার করার। আজ সেই স্বপ্নই তাকে নিয়ে যাচ্ছে সমুদ্রপাড়ের আমেরিকায়।
যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতনামা ভার্জিনিয়া টেক ইউনিভার্সিটি নীলিমাকে দিয়েছে পূর্ণাঙ্গ স্কলারশিপে পিএইচডি করার সুযোগ। সেখানে তিনি Experimental Condensed Matter Physics নিয়ে উচ্চতর গবেষণায় অংশ নেবেন। যা বিজ্ঞানের এমন এক শাখা, যেখানে প্রতিটি নতুন আবিষ্কার ভবিষ্যতের প্রযুক্তি বদলে দিতে পারে।
নীলিমার এই সাফল্য হঠাৎ আসেনি। ২০১৩ সালে রাউৎগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, ২০১৫ সালে সিলেট এমসি কলেজ থেকে এইচএসসি, আর তারপর শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞানে অনার্স ও মাস্টার্স, প্রতিটি ধাপে ছিল কঠোর পরিশ্রম, অসংখ্য রাত জেগে পড়াশোনা, আর অদম্য একাগ্রতার গল্প।
তার বাবা প্রাক্তন শিক্ষক অরুন মোহন নাথ (অরুন মাস্টার) ও মা স্মৃতি রানী ভৌমিক তাকে শিখিয়েছেন“জীবনে বড় হতে হলে স্বপ্ন দেখতে হবে, আর সেই স্বপ্নের জন্য লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।” নীলিমা সেই শিক্ষাই হৃদয়ে ধারণ করেছেন।
আজ তিনি শুধু নিজের নয়, পুরো কুলাউড়ার মুখ উজ্জ্বল করেছেন। গ্রামের শিক্ষার্থীদের জন্য তিনি প্রমাণ করেছেন, শুরুটা যতই ছোট হোক, মনের শক্তি আর অধ্যবসায় থাকলে দিগন্তের ওপারেও পৌঁছানো যায়। নীলিমার এই নতুন যাত্রায় শুভকামনা রইল। যেন তিনি বিজ্ঞানের জগতে একদিন বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করে তোলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতনামা ভার্জিনিয়া টেক ইউনিভার্সিটি নীলিমাকে দিয়েছে পূর্ণাঙ্গ স্কলারশিপে পিএইচডি করার সুযোগ। সেখানে তিনি Experimental Condensed Matter Physics নিয়ে উচ্চতর গবেষণায় অংশ নেবেন। যা বিজ্ঞানের এমন এক শাখা, যেখানে প্রতিটি নতুন আবিষ্কার ভবিষ্যতের প্রযুক্তি বদলে দিতে পারে।
নীলিমার এই সাফল্য হঠাৎ আসেনি। ২০১৩ সালে রাউৎগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, ২০১৫ সালে সিলেট এমসি কলেজ থেকে এইচএসসি, আর তারপর শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞানে অনার্স ও মাস্টার্স, প্রতিটি ধাপে ছিল কঠোর পরিশ্রম, অসংখ্য রাত জেগে পড়াশোনা, আর অদম্য একাগ্রতার গল্প।
তার বাবা প্রাক্তন শিক্ষক অরুন মোহন নাথ (অরুন মাস্টার) ও মা স্মৃতি রানী ভৌমিক তাকে শিখিয়েছেন“জীবনে বড় হতে হলে স্বপ্ন দেখতে হবে, আর সেই স্বপ্নের জন্য লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।” নীলিমা সেই শিক্ষাই হৃদয়ে ধারণ করেছেন।
আজ তিনি শুধু নিজের নয়, পুরো কুলাউড়ার মুখ উজ্জ্বল করেছেন। গ্রামের শিক্ষার্থীদের জন্য তিনি প্রমাণ করেছেন, শুরুটা যতই ছোট হোক, মনের শক্তি আর অধ্যবসায় থাকলে দিগন্তের ওপারেও পৌঁছানো যায়। নীলিমার এই নতুন যাত্রায় শুভকামনা রইল। যেন তিনি বিজ্ঞানের জগতে একদিন বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করে তোলেন।