
ডেট্রয়েট, ১৪ আগস্ট : দুইজন চিকিৎসকসহ মিশিগানের চারজনের বিরুদ্ধে ৭ মিলিয়ন ডলারের অবৈধ ওপিওয়েড বিতরণ ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ গঠন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান মিশিগানের পূর্বাঞ্চলীয় জেলার মার্কিন অ্যাটর্নি জেরোম এফ. গর্গন জুনিয়র।
আদালতের নথি অনুযায়ী, অভিযুক্তরা হলেন—ব্লুমফিল্ড হিলসের ডা. সাকিব চিনয় (৫৫), অ্যান আরবারের ডা. সুনীল মঞ্জিলা-ভার্গিস (৫৩), ডেট্রয়েটের রোমেল হার্ভে (৪৩) এবং গ্রেগরি স্পার্কস (৪২)। ৬ আগস্ট তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয় এবং ১৪ আগস্ট তাদের অভিযোগপত্র সীলমোহর করা হয়। আসামিদের পক্ষে আদালতের রেকর্ডে কোনও আইনজীবী উপস্থিত হননি।
তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত, অপ্রয়োজনীয়ভাবে হাজার হাজার ওপিওয়েড প্রেসক্রিপশন প্রদান করে অবৈধ বিতরণের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করেন।
এই প্রেসক্রিপশনের মাধ্যমে অক্সিকোডোন, পারকোসেট, নরকো, অক্সিমরফোন, কোডিন ও প্রোমেথাজিনসহ উচ্চ আসক্তি-সৃষ্টিকারী ওষুধ অবৈধভাবে বাজারে ছড়িয়ে পড়ে। অভিযোগে বলা হয়েছে, তারা ৪ লাখেরও বেশি ডোজ শিডিউল II ওপিওয়েড বিতরণ করেন, যার বাজারমূল্য ৭ মিলিয়ন ডলারের বেশি। এছাড়া মেডিকেয়ার ও মেডিকেড প্রোগ্রাম থেকে ১ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি অর্থ জালিয়াতি করা হয়।
মার্কিন অ্যাটর্নি গর্গন অভিযুক্তদের “সাদা পোশাকের মাদক ব্যবসায়ী” হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, “তারা রোগীর সেবা করার শপথ ভঙ্গ করে ব্যক্তিগত লাভের জন্য বিপজ্জনক আসক্তি ছড়িয়েছে।”
এফবিআই ডেট্রয়েট বিভাগের ভারপ্রাপ্ত বিশেষ এজেন্ট রুবেন কোলম্যান বলেন, “জনস্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাকে ব্যক্তিগত স্বার্থে ব্যবহার কোনোভাবেই সহ্য করা হবে না।”
মামলাটি এফবিআই ও মার্কিন স্বাস্থ্য ও মানব পরিষেবা বিভাগের ইন্সপেক্টর জেনারেল অফিসের যৌথ তদন্তে উদ্ঘাটিত হয়।
Source & Photo: http://detroitnews.com
আদালতের নথি অনুযায়ী, অভিযুক্তরা হলেন—ব্লুমফিল্ড হিলসের ডা. সাকিব চিনয় (৫৫), অ্যান আরবারের ডা. সুনীল মঞ্জিলা-ভার্গিস (৫৩), ডেট্রয়েটের রোমেল হার্ভে (৪৩) এবং গ্রেগরি স্পার্কস (৪২)। ৬ আগস্ট তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয় এবং ১৪ আগস্ট তাদের অভিযোগপত্র সীলমোহর করা হয়। আসামিদের পক্ষে আদালতের রেকর্ডে কোনও আইনজীবী উপস্থিত হননি।
তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত, অপ্রয়োজনীয়ভাবে হাজার হাজার ওপিওয়েড প্রেসক্রিপশন প্রদান করে অবৈধ বিতরণের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করেন।
এই প্রেসক্রিপশনের মাধ্যমে অক্সিকোডোন, পারকোসেট, নরকো, অক্সিমরফোন, কোডিন ও প্রোমেথাজিনসহ উচ্চ আসক্তি-সৃষ্টিকারী ওষুধ অবৈধভাবে বাজারে ছড়িয়ে পড়ে। অভিযোগে বলা হয়েছে, তারা ৪ লাখেরও বেশি ডোজ শিডিউল II ওপিওয়েড বিতরণ করেন, যার বাজারমূল্য ৭ মিলিয়ন ডলারের বেশি। এছাড়া মেডিকেয়ার ও মেডিকেড প্রোগ্রাম থেকে ১ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি অর্থ জালিয়াতি করা হয়।
মার্কিন অ্যাটর্নি গর্গন অভিযুক্তদের “সাদা পোশাকের মাদক ব্যবসায়ী” হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, “তারা রোগীর সেবা করার শপথ ভঙ্গ করে ব্যক্তিগত লাভের জন্য বিপজ্জনক আসক্তি ছড়িয়েছে।”
এফবিআই ডেট্রয়েট বিভাগের ভারপ্রাপ্ত বিশেষ এজেন্ট রুবেন কোলম্যান বলেন, “জনস্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাকে ব্যক্তিগত স্বার্থে ব্যবহার কোনোভাবেই সহ্য করা হবে না।”
মামলাটি এফবিআই ও মার্কিন স্বাস্থ্য ও মানব পরিষেবা বিভাগের ইন্সপেক্টর জেনারেল অফিসের যৌথ তদন্তে উদ্ঘাটিত হয়।
Source & Photo: http://detroitnews.com