
চট্টগ্রাম, ১৮ আগস্ট: চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার চন্দ্রনাথ পাহাড়ে মসজিদ নির্মাণের খবর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া নিয়ে উপজেলা প্রশাসন তা ভিত্তিহীন বলে ঘোষণা করেছে।
সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম জানান, বিষয়টি নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাকে পর্যবেক্ষণ ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে এখনো কেউ প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি।
চন্দ্রনাথ পাহাড়ের মন্দিরগুলো সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে পবিত্র তীর্থস্থান হিসেবে পরিচিত। প্রশাসন রবিবার (১৭ আগস্ট) মন্দির এলাকা পরিদর্শন করে নিশ্চিত করেছে, সেখানে মসজিদ নির্মাণের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি এবং প্রশাসন এ ধরনের গুজব ছড়ানোর যে কোনো প্রচেষ্টা আইনানুগভাবে দমন করবে।
এ বিষয়ে হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মুফতি হারুন ইজহারও ফেসবুক স্ট্যাটাসে জানিয়েছেন, ঢাকার কিছু তরুণ আলেম সম্প্রতি তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এসেছিলেন। তারা সীতাকুণ্ঠের চন্দ্রনাথ মন্দির এলাকায় মসজিদ নির্মাণের কোনো পরিকল্পনা ব্যক্ত করেননি। তারা শুধু পর্যটকদের সুবিধার্থে ইকোপার্ক এলাকায় একটি ইবাদতখানার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করেছেন এবং এটি বাস্তবায়নের জন্য প্রশাসনের সঙ্গে পরামর্শের প্রয়োজন আছে।
মুফতি হারুন ইজহার সকলকে ভুল তথ্য প্রচারের মাধ্যমে ধর্মীয় উত্তেজনা না ছড়ানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। প্রশাসনও আশ্বস্ত করেছে, সীতাকুণ্ডবাসী সবসময় শান্তি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পক্ষে এবং এ ধরনের কর্মকাণ্ড সমর্থন করে না।
সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম জানান, বিষয়টি নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাকে পর্যবেক্ষণ ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে এখনো কেউ প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি।
চন্দ্রনাথ পাহাড়ের মন্দিরগুলো সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে পবিত্র তীর্থস্থান হিসেবে পরিচিত। প্রশাসন রবিবার (১৭ আগস্ট) মন্দির এলাকা পরিদর্শন করে নিশ্চিত করেছে, সেখানে মসজিদ নির্মাণের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি এবং প্রশাসন এ ধরনের গুজব ছড়ানোর যে কোনো প্রচেষ্টা আইনানুগভাবে দমন করবে।
এ বিষয়ে হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মুফতি হারুন ইজহারও ফেসবুক স্ট্যাটাসে জানিয়েছেন, ঢাকার কিছু তরুণ আলেম সম্প্রতি তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এসেছিলেন। তারা সীতাকুণ্ঠের চন্দ্রনাথ মন্দির এলাকায় মসজিদ নির্মাণের কোনো পরিকল্পনা ব্যক্ত করেননি। তারা শুধু পর্যটকদের সুবিধার্থে ইকোপার্ক এলাকায় একটি ইবাদতখানার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করেছেন এবং এটি বাস্তবায়নের জন্য প্রশাসনের সঙ্গে পরামর্শের প্রয়োজন আছে।
মুফতি হারুন ইজহার সকলকে ভুল তথ্য প্রচারের মাধ্যমে ধর্মীয় উত্তেজনা না ছড়ানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। প্রশাসনও আশ্বস্ত করেছে, সীতাকুণ্ডবাসী সবসময় শান্তি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পক্ষে এবং এ ধরনের কর্মকাণ্ড সমর্থন করে না।