সিলেট, ২৫ অক্টোবর : সিলেটের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) দেবজিৎ সিংহ বলেছেন, বিশ্ব পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ ও গন্তব্য সিলেটকে নিয়ে বড় স্বপ্ন দেখতে হবে। সিলেটের বৈচিত্রপূর্ণ পর্যটন আকর্ষণকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে হবে এবং এগুলোর টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি বলেন, সিলেটে দু’ ধরনের ট্যুরিজম রয়েছে। এক হচ্ছে ধর্মীয় স্থাপনা কেন্দ্রিক আর দ্বিতীয় হচ্ছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য কেন্দ্রিক। কিন্তু প্রাকৃতিক পর্যটনস্পটের অনেক স্থানেই আগের সৌন্দর্য এখন নেই। এই প্রাকৃতিক স্পটগুলো যাতে তার সৌন্দর্য নিয়ে ঠিকে থাকে সেই টেকসই পর্যটনের জন্য আমাদের সবাইকে সম্মিলিত ভাবে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন সিলেটের পর্যটন নিয়ে সরকারের বড়ো পরিকল্পনা আছে। টেকসই পর্যটনের জন্য ইতোমধ্যে বিভিন্ন কাজ করছে সরকার। আশা করি সিলেটে শীঘ্রই বড় কিছু প্রজেক্ট শুরু হবে। এসময় তিনি সম্প্রতি সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে সরকারী নিবন্ধন পাওয়ায় সিলেট ট্যুরিস্ট ক্লাবকে অভিনন্দন জানান।
তিনি ২৪ অক্টোবর শুক্রবার সন্ধ্যায় নগরীর মেন্দিবাগস্থ হোটেল গ্রান্ড সুরমার হলরুমে সিলেট ট্যুরিস্ট ক্লাবের ১০ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও নৈশভোজ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
সিলেট ট্যুরিস্ট ক্লাব সভাপতি রোটারিয়ান মকসুদুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক মাজহারুল ইসলাম সাদীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন ট্যুরিস্ট পুলিশ সিলেট জোনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো: মতিউর রহমান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সাবেক সহ সভাপতি ও বর্তমান নির্বাচনে সভাপতি পদপ্রার্থী এহতেশামুল হক চৌধুরী, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক মো. কাপ্তান হোসেন, ট্যুরিস্ট পুলিশ সিলেট জুন ইনচার্জ রঞ্জন সামন্ত, আয়কর ও কোম্পানী আইনজীবি মাজাহারুল হক, দুধওয়ালা ব্রাণ্ডের চেয়ারম্যান রাশেদ চৌধুরী, বক্তব্য রাখেন ক্লাব উপদেষ্ঠা প্রিন্সিপাল মাওলানা আব্দুশ শহীদ, জীবন সদস্য রোটা. হাসান কবির চৌধুরী, পর্যটন উদ্যোক্তা হাসান সায়েম, জীবন সদস্য মো. জামাল মিয়া, মো. জিয়াউর রহমান, মিজানুর রহমান ও মাহবুব ইকবাল মুন্না, সাবেক ক্লাব সভাপতি মো. কামরুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি সাংবাদিক আবু হানিফা, সহ-সভাপতি এনামুল কবির প্রমূখ। সভার শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তিলাওয়াত করেন ক্লাবের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ক্বারী মাওলানা হিফজুর রহমান এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন ক্লাব সহ সাধারণ সম্পাদক ও প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শাহ রুম্মানুল হক।
তিনি বলেন, সিলেটে দু’ ধরনের ট্যুরিজম রয়েছে। এক হচ্ছে ধর্মীয় স্থাপনা কেন্দ্রিক আর দ্বিতীয় হচ্ছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য কেন্দ্রিক। কিন্তু প্রাকৃতিক পর্যটনস্পটের অনেক স্থানেই আগের সৌন্দর্য এখন নেই। এই প্রাকৃতিক স্পটগুলো যাতে তার সৌন্দর্য নিয়ে ঠিকে থাকে সেই টেকসই পর্যটনের জন্য আমাদের সবাইকে সম্মিলিত ভাবে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন সিলেটের পর্যটন নিয়ে সরকারের বড়ো পরিকল্পনা আছে। টেকসই পর্যটনের জন্য ইতোমধ্যে বিভিন্ন কাজ করছে সরকার। আশা করি সিলেটে শীঘ্রই বড় কিছু প্রজেক্ট শুরু হবে। এসময় তিনি সম্প্রতি সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে সরকারী নিবন্ধন পাওয়ায় সিলেট ট্যুরিস্ট ক্লাবকে অভিনন্দন জানান।
তিনি ২৪ অক্টোবর শুক্রবার সন্ধ্যায় নগরীর মেন্দিবাগস্থ হোটেল গ্রান্ড সুরমার হলরুমে সিলেট ট্যুরিস্ট ক্লাবের ১০ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও নৈশভোজ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
সিলেট ট্যুরিস্ট ক্লাব সভাপতি রোটারিয়ান মকসুদুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক মাজহারুল ইসলাম সাদীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন ট্যুরিস্ট পুলিশ সিলেট জোনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো: মতিউর রহমান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সাবেক সহ সভাপতি ও বর্তমান নির্বাচনে সভাপতি পদপ্রার্থী এহতেশামুল হক চৌধুরী, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক মো. কাপ্তান হোসেন, ট্যুরিস্ট পুলিশ সিলেট জুন ইনচার্জ রঞ্জন সামন্ত, আয়কর ও কোম্পানী আইনজীবি মাজাহারুল হক, দুধওয়ালা ব্রাণ্ডের চেয়ারম্যান রাশেদ চৌধুরী, বক্তব্য রাখেন ক্লাব উপদেষ্ঠা প্রিন্সিপাল মাওলানা আব্দুশ শহীদ, জীবন সদস্য রোটা. হাসান কবির চৌধুরী, পর্যটন উদ্যোক্তা হাসান সায়েম, জীবন সদস্য মো. জামাল মিয়া, মো. জিয়াউর রহমান, মিজানুর রহমান ও মাহবুব ইকবাল মুন্না, সাবেক ক্লাব সভাপতি মো. কামরুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি সাংবাদিক আবু হানিফা, সহ-সভাপতি এনামুল কবির প্রমূখ। সভার শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তিলাওয়াত করেন ক্লাবের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ক্বারী মাওলানা হিফজুর রহমান এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন ক্লাব সহ সাধারণ সম্পাদক ও প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শাহ রুম্মানুল হক।